Home দেশ‘দারিদ্র্যেও মরে যাচ্ছে ভাষা’

‘দারিদ্র্যেও মরে যাচ্ছে ভাষা’

by MD JUNAYED SHEIKH

দারিদ্র্যেও মরে যাচ্ছে ভাষা কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম এটি। শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে দেশের সব পত্রিকাতে ভাষা ও ভাষা গবেষণা বিষয়ক নানা খবর প্রকাশ পেয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ সরকার স্বীকৃত ৫০টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মধ্যে স্বল্প পরিচিত ২০টি নৃগোষ্ঠীর ভাষা নিয়ে গবেষণা করেছে আন্তর্জাতিক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সামার ইনস্টিটিউট অব লিঙ্গুইস্টিকস (এসআইএল) ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ।

প্রতিষ্ঠানটির গবেষণায় দেখা গেছে, হুদি, বাগদি ও ভূঁইমালী, এই তিনটি নৃগোষ্ঠীর ভাষা দেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এই তিন নৃগোষ্ঠীর লোকেরা এখন বাংলায় কথা বলে। নিজেদের মাতৃভাষা সম্পর্কে তাদের ধারণা নেই।

তবে হুদি নৃগোষ্ঠীর মানুষ কিছু কিছু শব্দ তাদের নিজেদের ভাষা বলে স্মরণ করতে পারে। ফলে ‘হুদি’ ভাষাকে একেবারে বিলুপ্ত না বলে ‘বিলুপ্তপ্রায়’ও বলা যেতে পারে। বাকি ১৪টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষা কোনো না কোনোভাবে বিপন্ন বা ভবিষ্যতে হারিয়ে যাওয়ার হুমকিতে রয়েছে। মাত্র তিনটি নৃগোষ্ঠীর ভাষা নিরাপদ অবস্থানে রয়েছে।

মূলত অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে অনগ্রসর হওয়ায় এসব ভাষা গুরুত্ব পাচ্ছে না ওই নৃগোষ্ঠীর লোকদের কাছেই। জীবিকার তাগিদে তারা ঝুঁকছে বাংলা বা অন্য ভাষার দিকে। এসব নৃগোষ্ঠীর বেশির ভাগ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। ভূমিহীন ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ।

কালের কণ্ঠ

ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের দ্বিতীয় প্রধান খবর— Inside a fallen dictator’s palace: A walk through the relics of power and paranoia। ক্ষমতাচ্যূত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসভবন পরিত্যক্ত গণভবনে পাওয়া নথি নিয়ে সংবাদমাধ্যমটির বিশেষ প্রতিবেদনের শিরোনাম এটি।

খবরে বলা হচ্ছে, পরিত্যক্ত এই গণভবনে গেলেই দেখা মিলে এলোপাতাড়ি পড়ে থাকা আসবাবপত্র, মেঝেতে ভাঙা কাচ, শতশত মোছড়ানো গোপন নথি।

জুলাই-আগস্ট আন্দোলন দমাতে শেখ হাসিনা কী কী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন এর একটি নথি পাওয়া যায় সেখানে।

যেখানে বলা হয়, ডিবি হেফাজতে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে ব্যবস্থা নেয়ার কথা।

গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইয়ের সাবেক প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আকবর হোসেনকে আন্দোলন দমাতে দায়িত্ব দেয়ার কথা বলা হয়। ফেসবুকে নজরদারি বৃদ্ধির পরিকল্পনাও দেখা যায় নথিতে।

হুন্ডি ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করার পরিকল্পনাও ছিল, যাদের মাধ্যমে আন্দোলনের জন্য টাকা আসছিল বিদেশ থেকে।

নাশকতা করার সন্দেহে কাদের ওপর সরকার নজরদারি করছিল, আরেক নথিতে তা দেখা যায়। সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ ও ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গোপনীয়তার সাথে অভ্যন্তরীণ তদন্ত করার পরামর্শ দেয়া হয়।

দলীয় তহবিলে কারা কত টাকা দিচ্ছে সে সংক্রান্ত একটি নথিও দেখা যায়।

বিএনপির ওপর কী পরিমাণ নজরদারি করা হতো, সে সংক্রান্ত অসংখ্য নথি পাওয়া গেছে শেখ হাসিনার এই বাসভবনে।

গণভবনের মেডিকেল সেন্টারে পাওয়া অসংখ্য মেডিকেল রেকর্ডের দুইটিতে দেখা যায়, শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়েছিলেন।

দ্য ডেইলি স্টার

মানবজমিনের প্রধান শিরোনাম— সিরিজ বৈঠক, নেতৃত্ব নিয়ে সমঝোতা।

এতে বলা হচ্ছে, আগামী ২৬শে ফেব্রুয়ারি রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে সমাবেশ করে ছাত্র-নাগরিকের নতুন দলের আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ ঘটতে পারে।

এজন্য আন্দোলনের সব পক্ষের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। পদ-পদবি নিয়ে ইতোমধ্যে সমঝোতা হয়েছে।

নতুন দলের কমিটির কাঠামোয় শীর্ষ চারটি পদ- আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, মুখ্য সংগঠক ও মুখপাত্র।

তবে এর সঙ্গে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক এবং জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব পদ দুটি সৃষ্টি হতে পারে। বিরোধ মিটাতেই এ পদ দুটি সৃষ্টি করা হচ্ছে।

আহ্বায়ক পদে সর্বসম্মতিক্রমে নাহিদ ইসলামের নাম চূড়ান্ত বলে এতে উল্লেখ করা হয়েছে। বাকি শীর্ষ পদে আলোচনায় আছেন আখতার হোসেন, সারজিস আলম, হাসনাত আব্দুল্লাহ, আলী আহসান জুনায়েদ ও নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নারী ও সংখ্যালঘু কোটায় সামান্তা শারমিন ও অনিক রায়ও পেতে পারেন গুরুত্বপূর্ণ পদ।

এখন পর্যন্ত দলটির নাম চূড়ান্ত হয়নি বলে জানা গেছে। বেশ কয়েকটি নাম নিয়ে পর্যালোচনা করছেন নেতারা।

মানবজমিন

ভোটার নিবন্ধন কাজে রাজ্যের সমস্যা— আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি।

খবরে বলা হচ্ছে, ভোটার নিবন্ধনে মাঠপর্যায়ে কাজ শুরু হওয়ার পর নানা সীমাবদ্ধতা সামনে আসছে। ইসি থেকে বলা হয়েছে, কেন্দ্রে গিয়েও ফরম পূরণ করে নিবন্ধন করা যাবে। ফলে অনেকেই ভোটার হওয়ার জন্য নিবন্ধন কেন্দ্রে যাচ্ছেন।

তবে ভোটার হওয়ার জন্য জন্মসনদসহ যত নথি লাগে, নিবন্ধন কেন্দ্রে তা যাচাই করার সময় নেই। এ কারণে রোহিঙ্গাদের ভোটার হওয়ার আশঙ্কা করছেন কেউ কেউ।

নিবন্ধন কার্যক্রমে ব্যবহৃত ৩০টির মতো উপকরণ নগদ অর্থে কিনতে হয়। সময়মতো বরাদ্দ না পাওয়ায় আপাতত নিজের টাকায় এগুলো কিনতে হচ্ছে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের।

নিবন্ধনের কাজে দেখা যাচ্ছে বেশ কিছু কারিগরি সমস্যা। মাঠপর্যায়ে ল্যাপটপ এবং আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশের ছবি নেয়ার যেসব যন্ত্র পাঠানো হয়েছে, তার বেশিরভাগ পুরোনো। কোনোটি কোনোটি কাজের মধ্যে ‘হ্যাং’ (অচল) হয়ে পড়ছে। ডেটা এন্ট্রির ক্ষেত্রে দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে।

ঢাকা অঞ্চলের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এখনো কোনো অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়নি। নিবন্ধনের জন্য সময় কম দেয়া হয়েছে। বেশিরভাগ যন্ত্রপাতি পুরোনো। ডেটা এন্ট্রি অপারেটরদের বেশিরভাগ নতুন ও অদক্ষ।

আজকের পত্রিকা

ডিসিদের পর এবার ওএসডি তালিকায় মন্ত্রীর পিএসরা— দেশ রূপান্তরের প্রধান শিরোনাম এটি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বহুল আলোচিত ও রাতের ভোট হিসেবে পরিচিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালনকারী তৎকালীন ৩৩ ডিসিকে ওএসডি করা হয়েছে গত বুধবার।

এর আগেও একই কারণে ১২ কর্মকর্তাকে ওএসডি করা হয়েছিল। পর্যায়ক্রমে বাকি ১৯ ডিসিকেও ওএসডি করা হবে।

ওএসডি করা কর্মকর্তাদের একটি অংশসহ ২২ ডিসিকে গতকাল বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। তাদের সকলে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন।

বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো এসব কর্মকর্তা বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে সচিব এবং অতিরিক্ত সচিব পদমর্যাদায় দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

জনপ্রশাসনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, রাতের ভোটের পর ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের ভোট আয়োজনকারীদেরও ধরা হবে। তদারকির মধ্যে রয়েছেন বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও। বাদ যাবেন না ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা উপমন্ত্রীদের একান্ত সচিবরা (পিএস)।

দেশ রূপান্তর

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট: ভাষা গবেষণায় অর্জন নেই— আজ প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম এটি।

খবরে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের ৪১টি ভাষার মধ্যে বিপদাপন্ন মাত্র ৩টি ভাষা সংরক্ষণের কাজ শুরু করতে পেরেছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট। কাজটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।

ভাষাগুলো যে বিপন্ন, তা জানা গিয়েছিল ২০১৬ সালে ভাষা সমীক্ষা শেষে। অথচ তা নিয়ে কাজ শুরু করার প্রস্তুতি নিতেই চলে গেছে সাত বছর। এর মধ্যে ভাষাগুলো আরও বিপন্ন হয়েছে। কমে গেছে সে ভাষায় কথা বলা মানুষের সংখ্যাও।

ভাষা নিয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের দেশব্যাপী ক্ষেত্রসমীক্ষার কাজ শেষ হওয়ার পর গত আট বছরে তা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে মাত্র একটি। তা–ও তা জনসাধারণের হাতের নাগালে পৌঁছায়নি। বাংলা ও ইংরেজি মিলিয়ে ক্ষেত্রসমীক্ষার কাজ নিয়ে প্রকাশের কথা ছিল মোট ২০টি খণ্ড।

দেশের বিপন্ন ভাষা, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ভাষা নিয়ে কাজে গতি না থাকলেও শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটি ছয়টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ভাষায় ভাষান্তর করে গত বছর প্রকাশ করেছে মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট।

ওই গবেষণায় জানা গিয়েছিল, বাংলাদেশের ৪১টি ভাষার মধ্যে ১৬টির নিজস্ব লিপি রয়েছে। বাকি ২৫টি ভাষা লিপিহীন।

মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের আরেক দায়িত্ব লিপিহীন ভাষাগুলোর জন্য লিপি প্রবর্তন করা। এ ব্যাপারে এখনো কোনো উদ্যোগ নিতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি।

প্রথম আলো

ড্রিমলাইনারের যান্ত্রিক ত্রুটিতে ভুগছে বাংলাদেশ বিমান— বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম এটি।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহরে রয়েছে ছয়টি ড্রিমলাইনার। এসব উড়োজাহাজে বিভিন্ন সময় দেখা দিচ্ছে নানা ধরনের কারিগরি ত্রুটি।

২০২৪ সালে বিমানের বহরে থাকা ড্রিমলাইনার দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনার সময় উইন্ডশিল্ডে ফাটলের দুটি ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া অন্তত দুই দফায় কারিগরি ত্রুটি দেখা দিয়েছে, যার জন্য ফ্লাইটে বিলম্ব, এমনকি যাত্রা বাতিলও হয়েছে।

কেবল বাংলাদেশে নয়, মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা সংস্থা বোয়িংয়ের ৭৮৭ ড্রিমলাইনার মডেলের উড়োজাহাজ পরিচালনা করতে গিয়ে বিশ্বজুড়ে সমস্যায় পড়ছে বিভিন্ন এয়ারলাইনস। আকাশে থাকা অবস্থায় হঠাৎ উচ্চতা পড়ে যাওয়া, উইন্ডশিল্ডে ফাটলসহ নানা ধরনের কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ছে প্রায়ই।

এ মডেলের উড়োজাহাজে বড় ধরনের নির্মাণ ত্রুটির অভিযোগ এখন বৈশ্বিক আকাশ পরিবহন খাতের জন্য বড় দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বোয়িংয়ের সাবেক কোয়ালিটি ইঞ্জিনিয়ার স্যাম সালেহপৌর গত বছরের এপ্রিলে দাবি করেছিলেন, খরচ বাঁচাতে ৭৮৭ সিরিজের উড়োজাহাজের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ছাড় দিয়েছে বোয়িং।

বাংলাদেশ বিমানের বহরে বোয়িংয়ের ড্রিমলাইনারগুলো যুক্ত হয় ২০১৮-২০১৯ সালে। নতুন উড়োজাহাজ বহরে যুক্ত হওয়ার পাঁচ-ছয় বছরের মধ্যে এ ধরনের যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়ার কথা নয় বলে জানান বিমানের একাধিক কর্মকর্তা। নির্মাণজনিত ত্রুটির কারণে এসব সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা তাদের।

বণিক বার্তা

গ্যাস-বিদ্যুতে ভয়াবহ ভোগান্তির আশঙ্কা— সমকালের প্রধান শিরোনাম এটি।

খবরে বলা হচ্ছে, ফাল্গুনের শুরুতেই হালকা গরম পড়ছে। রাতে চালাতে হচ্ছে ফ্যান। এতেই শুরু হয়েছে লোডশেডিং।

কদিন বাদেই মার্চে রমজান, সঙ্গে বাড়বে গরমও। শুরু হয়েছে সেচ মৌসুমও। সব মিলিয়ে মার্চ-এপ্রিল থেকে বিদ্যুতের চাহিদা দেড় গুণ হবে।

খাত-সংশ্লিষ্টদের মতে, এই বাড়তি চাহিদা মেটাতে হিমশিম খেতে হবে বিদ্যুৎ বিভাগকে। অর্থ সংকটে চাহিদা অনুসারে জ্বালানি সরবরাহ সম্ভব হবে না।

আশঙ্কা করা হচ্ছে, এবার গরমে তিন হাজার মেগাওয়াটের বেশি ঘাটতি থাকবে বিদ্যুতের। যদিও বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, লোডশেডিং হবে দেড় হাজার মেগাওয়াট।

সব মিলিয়ে এবার ভয়াবহ লোডশেডিং ও ভোগান্তির শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এখনই ব্যবস্থা না নিলে রমজানে ও সেচ মৌসুমে সংকট ঠেকিয়ে রাখা যাবে না বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের পূর্বাভাস অনুযায়ী, এ বছর গ্রীষ্মকালে ১৮ হাজার মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুতের চাহিদা দাঁড়াবে।

নয়া দিগন্ত

দুদকের জালে রাঘববোয়ালরা— নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম।

খবরে বলা হচ্ছে, গতকাল বৃহস্পতিবার তিনটি মামলা দায়েরের বিষয়ে জানায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

এর মধ্যে এননটেক্স গ্রুপের নামে প্রায় তিনশ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান ও অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাতসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মামলার আসামিদের মধ্যে রয়েছেন জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আব্দুছ ছালাম আজাদ, সাবেক উপ-মহাব্যবস্থাপক আজমুল হক, সাবেক এজিএম অজয় কুমার ঘোষ, এননটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. ইউনুছ বাদল।

প্রায় সাড়ে ১১ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে আলোচিত সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক।

৪২৫ কোটি টাকার অবৈধ লেনদেন ও পাচারের অভিযোগে পাবনা-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্সের বিরুদ্ধেও মামলা হয়েছে।

শেয়ার করুন:

Related Articles

Leave a Comment